খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদি বিশ্বাসে তৃতীয় টেম্পল নির্মাণ খুব
গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রাখে। তারা মনে করে ধ্বংস হয়ে যাওয়া সুলাইমান আলাহিস সালামের
টেম্পল নির্মাণ করা না হলে মাসিহার আগমন হবে না। তাদের উভয়ের কাছে মাসিহা বলতে
দুটি আলাদা আলাদা চরিত্রকে বুঝায়। খ্রিষ্টানরা মাসিহা বলতে ইসা আলাহিস সালামকে
বুঝায়। আর ইয়াহুদিদের কাছে দাজ্জাল হল মাসিহা। জিসাস ও দাজ্জালের আগমন উভয় জাতির
কাছে জন্য মহা আনন্দের বিষয়। তারা ২ হাজার বছর ধরে তাদের আগমনের অপেক্ষা করছে।
তারা এই আগমনকে কিছু শর্তের সাথে জুড়ে নিয়েছে। ইয়াহুদিরা বিশ্বাস করে, মাসিহার আগমনের প্রধান শর্ত হল ইয়াহুদিদের ইসরাইলে ফিরে আসা, ইসরাইল নামক রাস্ট্রের প্রতিষ্ঠা ও Temple of Solomon নির্মাণ করা।
তারা ২ হাজার বছর পরে আবারো ইসরাইলে ফিরে এসেছে, এমনকি ইসরাইল একটি মহা শক্তিশালী রাষ্ট্র হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত
হয়েছে। এখন বাকি আছে টেম্পল নির্মাণ। কিন্তু টেম্পাল নির্মাণ তত সহজ নয়। নির্মাণ
করতে হলে জাতিগত ভাবে ইয়াহুদিকে পবিত্র হতে হবে। তাওরাতে বর্ণিত আছে- মৃত দেহকে
কেউ স্পর্শ করলে, সে সাত দিন অপবিত্র থাকে, এই সাত দিনের তৃতীয় ও সপ্তম দিন তাকে সূচিকরণের জল দিয়ে পবিত্র হতে
হবে যদি না হয় তাহলে সে অপবিত্রই থেকে যাবে। পবিত্র হতে হলে তাদের লাগবে একটি লাল
গাভী যা দিয়ে তারা পবিত্রকরণ জল তৈরি করবে। যেহেতু প্রায় দুই হাজার বছর ধরে লাল
গাভীর জন্ম হয়নি তাই ইয়াহুদি পুরো জাতি অপবিত্র হয়ে আছে। অপবিত্র অবস্থায় টেম্পলের
কাজ করা যাবে না, টেম্পলে প্রবেশও করা যাবে না। তাই
তারা লাল গাভীর প্রতিক্ষা করছে। এমন গাভী যা বৃদ্ধ নয় এবং কুমারীও নয় হবে মাঝারি
বয়সের। যা হতে হবে লাল রঙের। এমন গাভী যা কখনো চাষ বা অন্য সেচন কাজে ব্যবহৃত
হয়নি। গাভীর চুল বা ঘাড়ের পশম হতে হবে
খাড়া। গাভীকে আগুনে পুড়িয়ে ফেলতে হবে, অতপর তার খাক দিয়ে সূচিকরণ জল তৈরি করতে হবে। সে জল দিয়ে পুরো
ইয়াহুদি জাতি পবিত্র হবে। হিব্রু বাইবেল (তাওরাতের) গণনাপুস্তকের ১৯ নং অনুচ্ছেদে শুচিকরণ জলের বিধি বর্ণনা করা হয়েছে,-
সদাপ্রভু মোশি ও হারোণকে বললেন, “এটি একটি বিধি, একটি ব্যবস্থা, যেটা আমি আদেশ করছি: তা এই ইস্রায়েল সন্তানদেরকে বল, তারা নির্দ্দোষ ও কলঙ্ক বিহীন, যোয়ালি বহন করে নি, এমন একটি লাল গাভী
তোমার কাছে আনুক।
তোমরা ইলীয়াসর যাজককে সেই গাভী দেবে এবং সে তাকে শিবিরের বাইরে
নিয়ে যাবে এবং তার সামনে তাকে হত্যা করবে। পরে ইলীয়াসর যাজক তার আঙ্গুল দিয়ে
তার কিছুটা রক্ত নিয়ে সমাগম তাঁবুর সামনে সাত বার সেই রক্ত ছিটিয়ে দেবে। তার
চোখের সামনে সেই গাভী পোড়ানো হবে; তার গোবরের সঙ্গে চামড়া, মাংস ও রক্ত পোড়ানো হবে। যাজক এরসকাঠ, এসোব ও লাল রঙের লোম নিয়ে ঐ গরু পোড়ানো আগুনের মধ্যে ফেলে দেবে।
তখন যাজক তার পোশাক ধোবে ও শরীর জলে ধোবে। পরে শিবিরে প্রবেশ করতে পারবে, যদিও যাজক সন্ধ্যা পর্যন্ত অশুচি থাকবে। - (Torah,
book of Number, Chapter -19, verse 2-8)
ইসরাইলে কোনো লাল গাভীর জন্ম হলে তারা বেশ পরীক্ষা নিরীক্ষা করে।
কাঙ্ক্ষিত লাল গাভী কি না তা নিরীক্ষণের জন্য প্রথমে জন্ম নেয়া লাল গাভীকে
কাঙ্ক্ষিত লাল গাভী ক্যান্ডিডেট হিসেবে সিলেক্ট করে অতপর বেশ কয়েক মাস এমনকি পুরো
বছর বিভিন্ন পরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখা হয়। ইতিপূর্বে ১৯৯৭, ২০০২ ও ২০১৪ সালে তিনটি গাভীকে ক্যান্ডিডেট হিসেবে নির্বাচন করা
হয়েছিল কিন্তু পরে পরীক্ষায় তারা জানতে পারে সেগুলোর কোনোটিই কাঙ্ক্ষিত গাভী ছিল
না।
গরুর সাথে ইয়াহুদি জাতির সম্পর্ক নতুন নয় এটা খুব পুরাতন। কাওমে
মুসা আলাহিস সালামের গরু প্রীতি নিয়ে কুর’আনেও বর্ণনা করা হয়েছে। একবার তারা গরুর
মূর্তি তৈরি করে আরেকবার গরু নিয়ে হাজারো প্রশ্ন করে। গরু সম্পর্কে পরীক্ষা
নিরীক্ষা বাছাই এটা তাদের পুরানো অভ্যাস। পবিত্র কুর’আনে আল্লাহ বলেছেন,-
ﻭَﺇِﺫْ
ﻗَﺎﻝَ ﻣُﻮﺳَﻰٰ ﻟِﻘَﻮْﻣِﻪِ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻳَﺄْﻣُﺮُﻛُﻢْ ﺃَﻥ ﺗَﺬْﺑَﺤُﻮﺍ ﺑَﻘَﺮَﺓً ۖ
ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺃَﺗَﺘَّﺨِﺬُﻧَﺎ ﻫُﺰُﻭًﺍ ۖﻗَﺎﻝَ ﺃَﻋُﻮﺫُ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ ﺃَﻥْ ﺃَﻛُﻮﻥَ ﻣِﻦَ
ﺍﻟْﺠَﺎﻫِﻠِﻴﻦَ ﴿٦٧﴾ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺍﺩْﻉُ ﻟَﻨَﺎ ﺭَﺑَّﻚَ ﻳُﺒَﻴِّﻦ ﻟَّﻨَﺎ ﻣَﺎ ﻫِﻲَ ۚﻗَﺎﻝَ
ﺇِﻧَّﻪُ ﻳَﻘُﻮﻝُ ﺇِﻧَّﻬَﺎ ﺑَﻘَﺮَﺓٌ ﻟَّﺎ ﻓَﺎﺭِﺽٌ ﻭَﻟَﺎ ﺑِﻜْﺮٌ ﻋَﻮَﺍﻥٌ ﺑَﻴْﻦَ
ﺫَٰﻟِﻚَ ۖ ﻓَﺎﻓْﻌَﻠُﻮﺍ ﻣَﺎ ﺗُﺆْﻣَﺮُﻭﻥَ ﴿٦٨﴾ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺍﺩْﻉُ ﻟَﻨَﺎ ﺭَﺑَّﻚَ ﻳُﺒَﻴِّﻦ
ﻟَّﻨَﺎ ﻣَﺎ ﻟَﻮْﻧُﻬَﺎ ۚﻗَﺎﻝَ ﺇِﻧَّﻪُ ﻳَﻘُﻮﻝُ ﺇِﻧَّﻬَﺎ ﺑَﻘَﺮَﺓٌ ﺻَﻔْﺮَﺍﺀُ ﻓَﺎﻗِﻊٌ
ﻟَّﻮْﻧُﻬَﺎ ﺗَﺴُﺮُّ ﺍﻟﻨَّﺎﻇِﺮِﻳﻦَ ﴿٦٩﴾ ﻗَﺎﻟُﻮﺍ ﺍﺩْﻉُ ﻟَﻨَﺎ ﺭَﺑَّﻚَ ﻳُﺒَﻴِّﻦ
ﻟَّﻨَﺎ ﻣَﺎ ﻫِﻲَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟْﺒَﻘَﺮَ ﺗَﺸَﺎﺑَﻪَ ﻋَﻠَﻴْﻨَﺎ ﻭَﺇِﻧَّﺎ ﺇِﻥ ﺷَﺎﺀَ ﺍﻟﻠَّﻪُ
ﻟَﻤُﻬْﺘَﺪُﻭﻥَ ﴿٧٠﴾ ﻗَﺎﻝَ ﺇِﻧَّﻪُ ﻳَﻘُﻮﻝُ ﺇِﻧَّﻬَﺎ ﺑَﻘَﺮَﺓٌ ﻟَّﺎ ﺫَﻟُﻮﻝٌ ﺗُﺜِﻴﺮُ
ﺍﻟْﺄَﺭْﺽَ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺴْﻘِﻲ ﺍﻟْﺤَﺮْﺙَ ﻣُﺴَﻠَّﻤَﺔٌ ﻟَّﺎ ﺷِﻴَﺔَ ﻓِﻴﻬَﺎ ۚﻗَﺎﻟُﻮﺍ
ﺍﻟْﺂﻥَ ﺟِﺌْﺖَ ﺑِﺎﻟْﺤَﻖِّ ۚﻓَﺬَﺑَﺤُﻮﻫَﺎ ﻭَﻣَﺎ ﻛَﺎﺩُﻭﺍ ﻳَﻔْﻌَﻠُﻮﻥَ ﴿٧١﴾
যখন মূসা (আঃ) স্বীয় সম্প্রদায়কে বললেনঃ আল্লাহ তোমাদের একটি গরু
জবাই করতে বলেছেন। তারা বলল, তুমি কি আমাদের সাথে উপহাস করছ? মূসা (আঃ) বললেন, মূর্খদের অন্তর্ভুক্ত হওয়া থেকে আমি আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
তারা বলল, তুমি তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর, যেন সেটির রূপ বিশ্লেষণ করা হয়। মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলছেন, সেটা হবে একটা গাভী, যা বৃদ্ধ নয় এবং কুমারীও নয়-বার্ধক্য ও যৌবনের মাঝামাঝি বয়সের। এখন আদিষ্ট কাজ করে ফেল। তারা বলল, তোমার পালনকর্তার কাছে আমাদের জন্য প্রার্থনা কর যে, তার রঙ কিরূপ হবে? মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলেছেন যে, গাঢ় পীতবর্ণের গাভী-যা দর্শকদের চমৎকৃত করবে। তারা বলল, আপনি প্রভুর কাছে প্রার্থনা করুন-তিনি বলে দিন যে, সেটা কিরূপ? কেননা, গরু আমাদের কাছে সাদৃশ্যশীল মনে হয়। ইনশাআল্লাহ এবার আমরা অবশ্যই
পথপ্রাপ্ত হব। মূসা (আঃ) বললেন, তিনি বলেন যে, এ গাভী ভূকর্ষণ ও জল সেচনের শ্রমে অভ্যস্ত নয়-হবে নিষ্কলঙ্ক, নিখুঁত। তারা বলল, এবার সঠিক তথ্য এনেছ। অতঃপর তারা সেটা জবাই করল, অথচ জবাই করবে বলে মনে হচ্ছিল না। -
(সূরা বাকারাঃ ৬৭-৭১)
বাইবেলে বর্ণিত গরুর ধরণের সাথে কুর’আনে বর্ণিত গরুর বেশ কিছু মিল
আছে, যেমন -
- গাভী হতে হবে
- মাঝারী বয়সের হতে হবে
- কোনো চাষাবাদ বা অন্য কাজে ব্যবহৃত হয়নি এমন হতে হবে
- নিখুঁত ও কলঙ্ক বিহীন হতে হবে
“হাইকলের জমি আমাদের হাতে আসা মাত্রই আল্লাহ লাল গাভীকে আদেশ করবেন, সে হাম্বা ধ্বনিতে মুখর হয়ে উঠবে তারপর আমরা শুরু করবো হাইকল
নির্মাণ। বনী ইসরাইলের নবীগন এই ভবিষ্যৎবাণী করে গেছেন”–যায়োনিস্ট রাবাই বাক কোক।
(আখবারুশ-শারক ১৩/০৫/১৯৯৭)
ইয়াহুদী আরেক এক পণ্ডিতের ভাষায়— “আমরা হাইকলের নির্ধারিত জায়গার
সামনে পূর্বমুখী করে গাভী জ্বালাবো। এ কাজে বিভিন্ন বৃক্ষের কাঠ ব্যবহৃত হবে, তারপর ছাইকে পানি সরবরাহের মতো পাইপ লাইনের সহয়তায় প্রতিটি
ইয়াহুদীর ঘরে ঘরে পোঁছে দেবো” (এভাবেই সকল ইয়াহুদী কে পবিত্র করা হবে)
তৃতীয় টেম্পল স্থাপনের জন্য ইয়াহুদিরা ১৯৮৭ সালে The
Temple Institute নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করে।
তাদের কাজ হল টেম্পল তৈরির সকল কাজ আঞ্জাম দেয়া। ইতিমধ্যে তারা টেম্পলের কাঠামো নির্মাণ করেছে। এমনকি টেম্পলের ভিতরে ব্যবহৃত ও
রক্ষিত বিশেষ বিশেষ আসবাব তৈরি করেছে। Copper Laver, Golden
Menorah (প্রধান কক্ষে ব্যবহৃত আলোকদানী),
Table of the Showbread (কেক অথবা পাউরুটি
জাতিয় বিশেষ খারাব যা সব সময় সেখানে রাখা থাকে)।
এবং বিশেষ করে Ark of the Covenant Temple। তাদের ভাষায় এটা হল একটি বক্স যাতে সিনাই পর্বত থেকে মুসা আলাহিস
সালামের নিয়ে আসা টেন কমেন্ডমেন্ট, হারুন আলাহিস সালামের লাঠি ও আকাশের খাদ্য মান্না ও সালওয়া রক্ষিত
আছে। এছাড়াও আরো অনেক আসবাবপত্র তারা তৈরি করে ফেলেছে। এখন অপেক্ষা শুধু লাল
গাভীর। সাম্প্রতি টেম্পল ইন্সটিটিউট ঘোষণা করেছে, যে তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত লাল গাভী পেয়েছে, তবে এখনো পর্যবেক্ষণ চলছে। এই খবর বিভিন্ন জনপ্রিয় মেডিয়ায় খুব
প্রচার করা হয়। RT, The Sun, Express, Mirror সহ অনেক মিডিয়া এটা প্রচার করেছে। The Sun এর হেডলাইন ছিল- First ‘red heifer’ born in Israel for 2,000
years triggers armageddon fears after Christian and Jewish holy books say it
will ‘bring the end of the world’ অর্থাৎ, ২ হাজার বছরে প্রথমবার ইসরাইলে জন্ম হওয়া লাল বাছুর ইয়াহুদি ও
খ্রিষ্টানদের মনে আরমগেডনের (মহাযুদ্ধের) আতঙ্ক তৈরি করেছে। এছাড়াও তারা বলেছে- “ After
sacrificing the red cow, construction can begin on the Third Temple in
Jerusalem. ” “ The Bible states that after the birth of a perfectly red female
calf, the Jewish Messiah will return” অর্থাৎ লাল গাভী বধ করার পরে তৃতীয় টেম্পল তৈরি কাজ শুরু হবে, এবং লাল গাভীর জন্ম হলে ইয়াহুদির মাসিহা (দাজ্জালের) আগমন হবে। লাল
গাভীর জন্মের খবরে খ্রিষ্টান ও ইয়াহুদি বিশ্ব খুবই আনন্দপ্রকাশ করছে। তারা একে
অপরকে মোবারকবাদ দিচ্ছে। আনন্দের সাথে প্রচার করছে।
যাইহোক আসলে এই সব হল আল্লাহর তরফ থেকে ইয়াহুদিদের জন্য পরীক্ষা।
তারা ২ হাজার বছর ধরে মিথ্যার পিছনে
ধাবিত হচ্ছে। খাজারিয় যায়নিস্টরা এই অরডক্স ইয়াহুদিদের ব্রেইন ওয়াসড করেছে, তাদের কাঙ্ক্ষিত দাজ্জালকে পেতে তারা মিথ্যা ইঞ্জিনিয়ারিং লাল
গাভীর প্রজনন করছে। যাতে করে তাওরাতের সত্যতা প্রচার করা যায়। তাই তো The
Temple Institute এর প্রতিনিধি Rabbi
Chaim Richman বলেন, -
For
30 years the Temple Institute has been accomplishing the impossible. We created
a Menorah of solid gold for the Holy Temple. Everyone thought it couldn't be
done. After 10 years of research we created the Breastplate of the High Priest.
Everyone thought it was impossible. For the first time in two thousand years we
produced pure olive oil for the Menorah. Over 60 vessels have been restored by
the Temple Institute. Everyone thought it couldn't be done. All these things
everyone told us "it's impossible." Now we are restoring the
commandment of the Red Heifer, which everyone said was impossible, but like all
Torah commandments, the Red Heifer is both possible and doable.
রাজনৈতিক ভাবে যেহেতু তারা এখন টেম্পল তৈরি করতে সক্ষম তাই এই
মিথ্যা হাইব্রিদ জেনেটিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং দ্বারা প্রজননকৃত গাভীকে দুনিয়ার সামনে
নিয়ে এসেছে। রাজনৈতিক ভাবে টেম্পল প্রতিষ্ঠার প্রধান বাঁধা হল দুটি-
এক - মসজিদুল আকসার ধ্বংস
দুই - ডম অফ রকের ধ্বংস
যদি তারা সত্যি সত্যি আকসা মসজিদ ধ্বংস করে ফেলে তাহলে হতে পারে
আরব বিশ্ব ইসরাইলের বিরুদ্ধ কোনো সংক্ষিপ্ত যুদ্ধে লিপ্ত হবে। মুসলিম রাষ্ট্রের
মুনাফিক ও মুরতাদ সরকার থেকে আমরা এর বেশি কিছু আশা করতে পারি না। তবে আশার বাণী
হল ইং সা আল্লাহ এমন হলে পুরো দুনিয়ায় মুসলিমদের জজবা বুলন্দ হবে। অনেকের ইসলামের
প্রতি আবেগ ফিরে আসবে। যদি এমন হয় তাহলে তা হবে দাজ্জালের আগমনের আলামত। অবশ্যই
ইমাম মাহদি ও ইসা আলাহিস সালামের আগমনের আলামতও হবে।
রেড হাইফা বা লাল গরু নিয়ে আতংক ছড়িয়ে দেওয়া অযৌক্তিক কিছু না।
যারা এগুলো নিয়ে ট্রল করছেন তারা অজ্ঞাত আছেন।
আপনাকে বুঝতে হবে যায়ু প্রটোকল ৫০ বছর ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে।
বিশ্বের সকল ম্যানেজমেন্ট তাদের নিয়ন্ত্রিত।
এমন কি ভ*ন্ড মসোহের সব এজেন্ডা এরা প্রজেক্ট আকারে রেডি করে
রেখেছে। এরা ফুল ফিল প্রিপার্ড।
প্রয়োজন শুধু একটা টেম্পল ওয়ার৷। Which is ( World war 3
)
বলতে গেলে এদের সব আয়োজন কমপ্লিট।
এখন শুধু একটা ডেস্ট্রয় বাকি।
যে ডেস্ট্রয় মিডল ইস্টে দাবানল ছড়িয়ে দিবে ধর্ম যুদ্ধের৷
1 Comments
Thanks
ReplyDelete